ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ আজকে (২০শে এপ্রিল, ২০০৯) আবার শিরোনামে এসেছেন [1]। সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় অনুষ্ঠানরত বর্ণবাদ নিয়ে জাতিসংঘের কনফারেন্সে তিনি ইজরায়েলকে বর্ণবাদী দেশ হিসেবে বলেছেন [2]। বেশ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশের প্রতিনিধিরা আহমাদিনেজাদের এই কথার প্রতিবাদে কনফারেন্স থেকে বেরিয়ে যান।
জমহুর নীচের ভিডিও প্রকাশ করেছেন [3] যা কূটনীতিকদের চলে যাওয়া দেখাচ্ছে:
মন্তব্যকারীরা এই ঘটনা আর ইরানী প্রেসিডেন্ট ২০০৭ সালে নিউ ইয়র্কের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে যে ভাষণ দিয়েছেন তার মধ্যে তুলনা করছেন [4]।
ঘোম্মার বলেছেন যে বিশ্ব সম্প্রদায়ের সামনে তারা তাদের প্রেসিডেন্ট দ্বারা আবার অপমানিত হয়েছেন। তিনি লিখেছেন [5]:
رئیسجمهوری که در کشورش هر روزه شاهد نقض گستردهی حقوقبشر هستیم …زنان از کوچکترین حقوق انسانی که لباس پوشیدن است محروم هستند و در زندانهای آن پر از زندانبان عقیدتی و سیاسی است..، خیلی خندهدار و تلخ است که در سازمان ملل از نژادپرستی و نقض حقوقبشر در کشورهای دیگر حرفی بزند
জারেহবিন বলেছেন [6] যে দৃশ্যে বিভিন্ন প্রতিনিধিরা কনফারেন্স থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন তা দেখিয়েছে যে বিশ্বে আমরা কত ঘৃণিত। “আমরা এতই হভাগা একটা জাতি যে এই অকর্মা এখন আমাদের প্রেসিডেন্ট [আহমাদিনেজাদ] …যখন একটা সরকার ইরানে বাহাইদের আর অন্যান্যদের দমন করছে তখন কি করে ফিলিস্তিনিদের অধিকারকে সমর্থনের নাটক করে।”