ইকুয়েডর: কিটোতে বারক্যাম্প আর ‘রবিবার সকাল’ অনুষ্ঠান

ইকুয়েডরের প্রযুক্তিপ্রেমিক আর ব্লগার গোষ্ঠি ২১শে মার্চ মিলিত হয়েছিল রাজধানী কিটোতে বারক্যাম্প ইক এর জন্য। এই ধরনের উদ্যোগ ইকুয়েডরে প্রথম আর এটি দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা ব্লগার আর বিদেশীদের বেশ অনেক ভাবে আকর্ষণ করেছে। ২২শে ফেব্রুয়ারি ডোমিঙ্গো এন লা মারিয়ানা (ডেলেম) নামের অনুষ্ঠানের (যা বেশী পরিচিত ‘রবিবার সকাল’ হিসাবে) পরে এই অনুষ্ঠান কিটোতে আনন্দ ডেকে আনে আর এখানে সমবেত হয়েছিল ব্যবসায়ী আর অন্যান্য ইন্টারনেট আগ্রহীরা। অংশগ্রহণকারী আর দর্শকরা অনুষ্ঠান সম্পর্কে তাদের মতামত জানিযেছেন।


বারক্যাম্প ইকুয়েডোর লোগো

পল বারাহোনা বারক্যাম্প ইক আর ডোমিঙ্গো এন লা মারিয়ানা উভয় অনুষ্ঠান প্রস্তুতিতে সাহায্য করেছেন। ইকুয়েডরের সব থেকে বেশী আগ্রহী ব্লগার হিসাবে, তিনি তার দৃষ্টিতে কিটোতে রবিবার সকালে কি হয়েছে তা জানিয়েছেন। পল অনলাইনে পালুলো পান্ডা হিসাবে পরিচিত আর তিনি একটা ‘পান্ডাকাস্ট‘ প্রকাশ করেছেন ডেলেমে তার চিন্তা দিয়ে:

Ese fue un encuentro muy productivo, pues se consolidó aún más la comunidad que mira a la red de redes como un espacio para aprender, compartir y generar ganancias. Por cierto, aquel no fue el primer encuentro de emprendedores 2.0, ya que en el 2007 se realizó el Loxa Bloggers y en el 2008 el Primer Encuentro Virtual de Bloggers.

এটা খুবই ফলপ্রসু মিটিং ছিল, যেহেতু এটা সেই গোষ্ঠীকে আরো একত্র করেছে যারা ইন্টারনেটকে দেখে শেখার, আদান প্রদান করার আর বাণিজ্যিক লাভের জায়গা হিসাবে। ঘটনাচক্রে এটা প্রথম ২.০ উদ্যোক্তাদের একত্র হওয়া ছিলনা, ২০০৭ এ লোক্সা ব্লগার আর ২০০৮ এ ব্লগারদের প্রথম ভার্চুয়াল সাক্ষাৎ হয়েছিল।

ক্যাটোর বাইরে বারক্যাম্প এর একদল অংশগ্রহণকারীরা। ছবি কারলোস কোরিয়ার সৌজন্যে দ্বারা আর ক্রিয়েটিভ কমন্স লাইসেন্স এর আওতায় ব্যবহৃত হয়েছে।

বারক্যাম্প ইক এর সময়ে প্রায় ২০০ জনের বেশী লোক উপস্থিত ছিল এই অনুষ্ঠানে যা কিটোর ক্যাথলিক বিশ্ববিদ্যালয় (ক্যাটো) এর প্রথম তলায় হয়। অনেক ইকুয়েডরবাসী ইন্টারনেটের মাধ্যমে এই অনুষ্ঠান দেখেছিল আর একজন অংশগ্রহণকারী বলেছেন যে ইকুয়েডরের সব চেয়ে ভালো প্রযুক্তিপ্রেমিকরা এখানে আছে। বক্তাদের তালিকা এখানে দেখা যাবে আর যদি বারক্যাম্প সম্পর্কে আপনি আরো জানতে চান তাহলে গুগলে খুঁজেন বারক্যাম্পকিটো০৯ কি ওয়ার্ড দিয়ে। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে অংশগ্রহণকারীরা বারক্যাম্প নিয়ে সন্তুষ্ট ছিল। এডুয়ার্ডো পালাকিওস, যিনি বারক্যাম্পে বক্তব্য দিয়েছেন টুইট করেছেনঃ

Finalizada la primera mitad del Barcamp. Hasta aquí, un éxito.

বারক্যাম্পের প্রথম অংশ শেষ হয়েছে। এখন পর্যন্ত সফল।

কোবেরটুরা ডিজিটাল এর ক্রিশ্চিয়ান এস্পিনোসা একজন বক্তা ছিলেন আর একটা বিষয় এর উপর তিনি আলোকপাত করেছেন যা হলো ওয়েব ২.০ আর সাংবাদিকতা ২০০৯ এর উপরে প্রভাব (স্লাইডশেয়ার)। তিনি প্রথম কয়েকজনের মধ্যে ছিলেন যারা বারক্যাম্প কিটো ২০০৯ শেষ হওয়ার পরে তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তিনি জোর দিয়েছেন যে যারা একই ধরণের অনুষ্ঠানের লাইভ কাভারেজ চান তাদের জন্য একটা খুব বড় উদাহরণ

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .