প্রথমেই একটা ভালো খবর রয়েছে। ফিজির রাজনৈতিক দলগুলো সংসদীয় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করার প্রথম পদক্ষেপ গ্রহন করেছে। বিষয়টি তখনই ঘটে যখন তারা মার্চের ১৩ তারিখ শুক্রবারে সামরিক বাহিনী সমর্থিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সদস্যদের সাথে এক আন্তরিক পরিবেশে সাক্ষাৎ করে। রাজনৈতিক দলগুলো সেখানে সম্মত হয় রাষ্ট্রপতির রাজনৈতিক সংলাপ ফোরামে আলোচনায় বসতে যা এপ্রিলের ৩ তারিখে রাষ্ট্রপতি ভবনে অনুষ্ঠিতব্য।
সেদিন সরকার ও ১৭টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি এবং তাদের সাথে ১৫টি এনজিও সংগঠনের কর্মকর্তারা এক আলোচনায় বসবেন। তারা গণতন্ত্রের অভিজ্ঞতায় সংসদ এবং নির্বাচনী সংস্কার ও জনগণের সনদ একটি নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ায় নিয়ে আসা নিয়ে আলোচনা করবেন। এই প্রক্রিয়া তাদের নির্বাচনের দিকে নিয়ে যাবে।
শুক্রবারের আলোচনা ছিল ফিজির প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় বারের মতো একসাথে মিলিত হওয়া। ২০০৬ সালের ডিসেম্বর মাসে দেশটির সামরিক নেতা কমোডোর ফ্রাঙ্ক ভার্ক বাইনিমারামা সংসদ স্থগিত করেন এবং লিসানে কারাসের নির্বাচিত সরকারকে অপসারিত করেন। এক মন্তব্যে বাইনিমারামা দেশটির রাজনৈতিক নেতাদের একে অন্যর প্রতি কাঁদা ছোড়াছুড়ি না করা ও সরকারে পুর্নগঠনের আহ্বান জানান। তার উদ্দেশ্য আলোচনার মাধ্যমে কিভাবে অনেক বছর ধরে চলতে থাকা নির্বাচন নিয়ে এক পদ্ধতিগত ত্রুটি দুর করা যায়।
এই সভা অনুষ্ঠিত হয় ফিজির অন্যতম প্রতিবেশী অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড-এর মধ্যেকার তিক্ত সর্ম্পকের পটভুমিতে এবং প্যাসিফিক আইল্যান্ড ফোরাম ও কমনওয়েলথের (বৃটেনের প্রাক্তন কলোনী নিয়ে গঠিত সংস্থা) হুমকিতে। তারা হুমকি দেয়, যদি ফিজির বর্তমান সরকার দেশটিতে এই বছরের মধ্যে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা না করে তাহলে সংস্থা দুটি থেকে ফিজিকে বহিস্কার করা হবে। বাইনিমারামা অনেক দিন ধরে বলে আসছেন, “তিনি চাপানো কোন বিশেষ তারিখের মধ্যে নির্বাচন দেবেন না ,যদি না দেশটি তার এই বিশেষ নির্বাচন পদ্ধতির সংস্কার করে”। ফিজির নির্বাচন জাতিভেদে আলাদাভাবে করা হয়।
২০০৬ সালের ডিসেম্বরে যখন বাইনিমারামা ক্ষমতা দখল করেন, তখন তিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি একটা দুর্নীতি পরায়ন সরকারকে অপসারন করেছেন। এই সরকারের শাসনের রেকর্ড ছিল খুবই দুর্বল এবং এই সরকার জাতিবিভেদ নীতি অনুসারে দেশ চালাত। দেশটির রাজনৈতিক সংকটের মুলে রয়েছে এই জাতিবিভেদ। ফিজির আদিবাসী জনগোষ্ঠীর যারা দেশটির ৬০ শতাংশ তাদের দলের সাথে ফিজির ভারতীয় বংশদ্ভুত দলের সর্ম্পক মোটেও ভাল না। ভারতীয় বংশদ্ভৃত ফিজিবাসীদের আদিপুরুষরা ছিল ভারত থেকে আসা জনগোষ্ঠী। উনবিংশ শতকে শেষে এবং বিংশ শতকের শুরুর দিকে ফিজির ব্রিটিশ শাসকরা দেশটির চিনি শিল্পকে গড়ে তোলার জন্য ব্রিটিশ ভারতীয় উপনিবেশ থেকে শ্রমিক নিয়ে আসে ।
এই ক্ষমতা দখলের দুই বছর পর বাইনিমারামার সরকার এখন জনগনের সনদ বা পিপলস চার্টারের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। তার রাজনৈতিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে উঠেছে এক নতুন জাতিবিভেদ হীন ফিজির দৃষ্টিভঙ্গির উপর। নতুন সরকার দেশটির সম্প্রদায়গত পদ্ধতিতে ভোট দানের মাধ্যমে প্রতিনিধি নির্বাচনের বিষয়টিকে সংশোধন করতে চাইছেন (এই পদ্ধতিতে ভারতীয় বংশদ্ভুত ফিজিবাসী ও আদিবাসী ফিজির জনগোষ্ঠী আলাদা প্রতিনিধি হিসেবে ভোট দেয়)।
এক ব্যাক্তি, এক ভোট এই পদ্ধতি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য গড়ে তুলবে এবং এই দলগুলো ক্ষমতা লাভের জন্য একটি বিশেষ সম্প্রদায়কে আকর্ষণ-এর মাধ্যমে সমর্থন লাভ করার চেষ্টা করবে (জনগনের সনদ বা পিপলস চার্টার এর খসড়া পড়তে চাইলে এখানে দেখতে পারেন)।
এবার খারাপ সংবাদ: শুক্রবারে অনুষ্ঠিত হওয়া সভার সংবাদ ফিজির সংবাদপত্র খুব বড় আকারে তুলে ধরা হয় (যাদের মুল আলোচনায় অংশ নিতে দেয়া হয়নি)। কিন্তু বিরক্ত হয়ে ওঠা রাজনৈতিক ব্লগোস্ফিয়ার এবং ফোরামের আলোচনাকারীরা ফিজির এই গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বিশ্লেষনে এবং এই বিষয়ে সমালোচনার উৎসাহ কম দেখা গেছে।
সম্ভবত ব্লগাররা ফিজির সংবাদপত্র পড়া পাঠকের মতো। গত কয়েক সপ্তাহ থেকে ফিজি টাইমসে একগাদা শিরোনামের ভেতর পয়লা নম্বার শিরোনাম করা হয়েছে যে সংবাদকে তাহলো, স্বামীর মৃতদেহ পাবার পর স্ত্রী নিজেকে ধারালো বস্তু দিয়ে আঘাত করে। এক সপ্তাহেও রাজনৈতিক সভার কথা কোথাও প্রকাশ করা হয়নি। এই সংবাদের উপর ইন্টারনেট এর আগ্রহ ছিল কম এবং সেরা দশের মধ্যেও এই সংবাদ আসতে পারেনি। আমি ব্লগারদের কাছে প্রশ্ন করেছিলাম: কেন এই বিষয়ের প্রতি আগ্রহ তাদের এত কম?
মনে হচ্ছে যে সমস্ত লোক ফিজিতে জন্মগ্রহণ করেনি, তাদের কাছেই শুধু শুক্রবারের আলোচনাই ফিজির সবচেয়ে ওজনদার খবর। (সত্যকে সামনে আনার জন্য সবাইকে জানাই আমিও একজন বিদেশী)
যারা প্রচার মাধ্যমের উপর নজর রাখে তারা এবং বর্তমানে নিউজিল্যান্ডে বসবাসরত এনসাইক্লোপেডিয়া (বিশ্বকোষ) ব্লগার ক্রসবি ওয়ালশ, যিনি লেখেন ফিজি: দা ওয়ে ইট ওয়াজ ইজ এন্ড ক্যান বি (ফিজি যেভাবে এটি টিকে ছিল, আছে এবং থাকবে) ব্লগে, একটি তথ্য প্রকাশ করেছেন যে সকল অংশগ্রহণকারী সভা থেকে পরিতৃপ্ত হয়ে বের হয় এবং অবশেষে দেশটি কিছু ভালো রাজনৈতিক সংবাদ দিতে সমর্থ হয়েছে।
প্রায় সবাই (মাইনর পার্টি জিভিপি এবং সিএএমভি পাটির প্রতিনিধি এর ব্যতিক্রম) মনে হচ্ছে শুক্রবারে রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট ফোরামের সভার সাথে একমত। প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিয়াসেনিয়া কারাসে এই সভায় বিরোধী দলের নেতা মাইক বেড্ডস এর সাথে চড়া গলায় কথা বলেছেন। রিপোর্টে জানা গেছে বেড্ডাস বলেছেন, ‘ফোরাম ভালোই চলেছে’। এই সভায় সকলে সকল বিষয়ে মন খুলে তাদের মতামত দিতে পেরেছে। তিনি আরো যোগ করেন ফোরামের এই বিষয়টি বিবেচনা করা হয়েছে যে অতীতের ছয়মাসে কি ভাবে বিষয়গুলো পাল্টে গেছে। এমনকি প্রচার মাধ্যমও উৎসাহী ছিল। রাজনৈতিক নেতারা কিছু একটা পেয়েছেন যাতে তারা এক হতে পারেন (ফিজি টাইমস)। বেড্ডস ফোরামের থেকে তৈরী হওয়া ফলাফলে সুখী (ফুজি সান), এসডিএল রাজনৈতিক দলগুলোর সভা অনুষ্ঠিত হওয়া অভিননন্দন জানিয়েছেন (ফিজি লাইভ)।
কিন্তু সকলেই এত সুখী নয়, ফিজি ডেইলি পোস্ট তাদের মধ্যে অন্যতম। তারা শনিবারে প্রথম পাতায় বিশাল করে শিরোনাম দিয়ে লিখেছে , “কোন পরিবর্তন না হলে কোন নির্বাচন নয়”। পত্রিকাটি লিখছে, এ সমন্ধে রাজনৈতিক নেতাদের জন্য অবশ্যই একটি চরমপত্র দেওয়া হলো…. এটি দিয়েছে অন্তর্বর্তীকালিন প্রধানমন্ত্রী, যিনি সভায় বলেছেন, ” কোন নির্বাচন হবে না”, যদি অংশগ্রহনকারীরা নতুন নির্বাচন পদ্ধতিতে একমত হতে ব্যর্থ হন তাহলে এই ঘটনা ঘটবে। এটা হয়তো ভালো, কিন্তু অন্য কোন পত্রিকা এই বিষয়ে কোন উদ্ধৃতি দেয়নি। কোন অংশগ্রহনকারীও এই বিষয়ে কিছু উল্লেখ করেনি। এমনকি পোস্টে এই বিষয়টিকে এই মর্যাদা দেওয়া হয়নি যে সরাসারি সভায় তা বলা হয়েছে। যেহেতু কোন সাংবাদিক এই সভায় উপস্থিত ছিল না এটাতে একটা বিস্ময় তৈরী হয় যে আসলে সত্যিকার অন্ত:বর্তীকালিন মন্ত্রী সভায় কি তা বলেছিল এবং কেন একটা সুখী দিনকে তিনি বরবাদ করে দিলেন!
ওয়েন্ডি একজন ফিজিবাসীকে বিয়ে করে করেছেন এবং তার স্বামীর সহয়তায় বাবাসিগা ব্লগে লিখে থাকেন। তিনি বলছেন, ‘দেশটিকে একটি একটি করে সিদ্ধান্ত গ্রহন ও বাস্তাবায়ন করতে হবে’।
সবাই আশা করতে পারে ফিজির মতো একটি সমাজের পক্ষে এটি একটি ভালো পদক্ষেপ এবং ভিন্নমতের দৃষ্টিভঙ্গিকে সন্মান জানানোর দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহন করবে …. প্রেসিডেন্ট ফোরামে বসা এবং আলাপ আলোচনা করার প্রস্তুতি একটা গুরুত্বপুর্ন অর্জন (সে দয়ালু বৃদ্ধ নয়, তার দুর্বলতা সমন্ধে কোন কিছু বলার নেই) আসলে এখানে উল্লেখ করা হয়েছে যে এটি কি মতাদর্শ বদলে যাওয়া- ওহ আসলে ওটা কি? এটা আসলে একটি শিক্ষাগত পরিভাষা যা ফিজির সাথে মিলে না। কিন্তু হয়তো প্রাসঙ্গিক, -এটি ভিন্ন ভাবনার উদ্ধৃতি, বিশ্লেষনের একটি নতুন চিন্তা বা মডেল, এ ধরনের কোন জিনিষ।
জিডেভরিয়াল একজন আমেরিকান যিনি প্রায়শ:ই ফিজি বোর্ড এক্সাইল ফোরামের উপর মন্তব্য করেন.. তিনি এই বিষয়ে ততটা আশাবাদী নন। কয়েকটি আলাদা পোস্টে — যা কিনা কোন সাড়া পেতে ব্যর্থ হয়- তিনি যুক্তি দেখান রাজনীতি নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে বাইনিমারামা সবার চোখে ধোঁয়া দিচ্ছে। আর কাজকর্ম ক্ষমতায় থাকার জন্য, যা আমরা সবাই দেখতে পাচ্ছি।
দেখাই যাচ্ছে প্রেসিডেন্ট ডায়লগ ফোরাম-এ প্রেসিডেন্টের কিছুই করার নেই এবং তাতে আলাপেরও কিছু নেই। যেমন পিপলস চার্টার বা জনগণের সনদে জনগণের জন্য কিছুই নেই। জনগণ একজন বিদেশী চোরকে মেনে নিয়েছে যে কিনা এই রাজনীতির সুবিধা নিতে চায়। তার নাম জন স্যামি, আসলে এই পাগলামীর মধ্যে দিয়ে কাকে সে বোকা বানাচ্ছে?
এনজিওদের প্রতিনিধির অর্ন্তভুক্তির ক্ষেত্রে:
এটি আসলে কোনদিকে যাচ্ছে তা বোঝা দরকার।
ভরেক অবশই চেষ্টা করবে তাদের নিয়ে আসতে যারা তাকে সমর্থন করে, মুল বিষয়টি হচ্ছে ফিজির প্রত্যেকটি নাগরিকের এই ফোরামের অংশীদার হবার অধিকার রয়েছে। তা কোন এক ব্যক্তি বা যাকে তারা নির্বাচিত করেছে শুধু তাদের নয়, সবার এখানে আসার অধিকার রয়েছে।
পার্লমেন্টকে আবার স্মরন করা, সংবিধানের অধীনে একটা নির্বাচন অথবা জাতীয় সংশোধনের জন্য একটা গোপন ভোট প্রদান করা হতে পারে, এটা আইনসঙ্গত/ ভালো মনোভাব। কিন্তু আমরা ভরেকের উদ্দেশ্য সমন্ধে জানি না। তা আসলে তার নিজের অস্তিত্ব ধরে রাখার জন্য নয় কি? এটার সাথে ফিজির জনগণ কি চায় তার কোন যোগসুত্র নেই।
(কেবল অন্য যে মন্তব্য ফিজি বোর্ড এক্সাইল সমন্ধে এসেছে তা হলো এক্সটালি ১ এর এবং প্রস্তাবিত প্রেসিডেন্টের পলিটিকাল ডায়লগ ফোরাম চেয়ার নিয়ে তিনি মন্তব্য করেছেন। এতে সভাপতিত্ব করেন সার রাব্বি লাংগানাই নামালিয়ু। তিনি পাপুয়া নিউগিনির প্রাক্তন প্রধান মন্ত্রী। এক্সটালি এই বিষয়টি পছন্দ করেন নি। ক্রসবি ওয়ালশ এখানে সার রাব্বির আত্মজীবনি দিয়ে দিয়েছেন)।
ফিজিভিত্তিক (অথবা যারা ফিজিতে জন্ম গ্রহন করেছেন এমন লোকদের দ্বারা লেখা) রাজনৈতিক ব্লগগুলো জানাচ্ছে যে কেবল র ফিজি নিউজ সবার একসাথে হওয়ার খবরটি প্রকাশ করে। অন্তবর্তীকালিন সরকারের সমর্থনকারী মুল স্বর আইজি ফিজি, তাদের কাজকর্ম ফেব্রুয়ারীর ১৭ তারিখের পর থেকে বন্ধ রেখেছে।
এখন র ফিজি নিউজ-এই ঘটনাকে এক ধরনের চোখে ধুলো দেওয়া বলে উল্লেখ করেন। ফ্রাঙ্ক বাইনিমারামা বিবৃতির পরে তার এই চুক্তিতে বিশ্বাস করা উচিত নয় বলেই মনে করেন।
চমকপ্রদ ফ্রাঙ্কি তার ভাষণ পাঠ করেন, যা লিখেছে অন্য কেউ। সে তার এই জড়ানো ভাষণের অর্থ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে।
ফ্রাঙ্ক এর কথা সস্তা, এবং কোন ভিত্তি নেই। তিনি নিজে যা পড়েছেন তা নিজে বুঝেছেন কিনা সেটা নিয়ে সন্দেহ আছে। তার সবচেয়ে বাজে উদাহরন তিনি নিজে যা বলতে চেয়েছেন আর যা ঘোষণা দিয়েছেন তা তার নিজেরই বোধগম্য নয়।
ফ্রাঙ্কের এ ধরনের সস্তা কথা আর প্রয়োজন নেই, বেশীর ভাগ মানুষ যা চায় তা বদলে ফেলা। নির্বাচন সংস্কার তাদের প্রধান দাবী নয়,
দাবী ফ্রাঙ্কের অপসারন।তারা জানে এটি আসলে ফ্রাঙ্ক, যে কিনা ফিজির বুকে হুল ফুটাচ্ছে, কোন নির্বাচন পদ্ধতি নয়, আইন মেনে চলা কোন নাগরিক নয়, কিন্তু ফ্রাঙ্ক
কাজে ফ্রাঙ্ক শোন, তোমার ভাষা বিশ্বাসযোগ্য নয়।এটা মিথ্যা, কারন তুমি নিজে তা প্রয়োগ করতে জানো না। ফ্রাঙ্ক, বুঝতে পেরেছ?