আর্জেন্টিনার কংগ্রেস নির্বাচনের তারিখ এই বছরের ২৫ অক্টোবর নির্ধারিত ছিল। তবে হঠাৎ করে প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিনা ফারনান্ডেজ দে কির্শনার জানিয়েছেন যে তিনি কংগ্রেসে একটা খসড়া আইন পাঠাবেন এই নির্বাচন এগিয়ে জুনের ২৮ তারিখে করার জন্য। যেহেতু সরকারী দল কংগ্রেসের দুটো কক্ষেই সংখ্যাগরিষ্ঠ, এই প্রস্তাব অনায়াসে পাশ হতে পারে। বেশীরভাগ বিরোধী দল এই সিদ্ধান্তের বিরোধীতা করেছে, কিন্তু বাকীরা জানিয়েছে যে তাদের এই ব্যাপারকে সমর্থন করতে কোন বিশেষ অসুবিধা নেই।
পাজিনা ইম্পার ব্লগ অনুসারে বর্তমান প্রেসিডেন্টের স্বামী ভূতপূর্ব প্রেসিডেন্ট নেস্টর কির্শনার “২৮ জুন এ নির্বাচনের তারিখ পরিবর্তনের পেছনে ছিলেন, তার দলের কংগ্রেস সদস্যদের সাথে মিটিং এর পরে।” সিদ্ধান্ত দ্রুত নেয়া হয়, আর বুয়েনোস আয়ার্স শহরের সরকার প্রধান, মরিসিও মাক্রি ঘোষনা করেন যে স্থানীয় নিবার্চন ২৮ জুন অনুষ্ঠিত হবে এটাকে জাতীয় নির্বাচন থেকে আলাদা তারিখ দেখিয়ে। এখন সরকারের সিদ্ধান্তের পরে দুইটা একই দিনে হবে।
আর্টেপলিটিকা অনুসারে, এই পরিবর্তনের পেছনে কারন হলো আর্ন্তজাতিক অর্থনৈতিক মন্দা যা আগস্টের পরে আরো খারাপ হবে ধারণা করা হচ্ছে। আরো দুটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বুয়েনোস আয়ার্স নির্বাচন (যেখানে সরকার মনে করছে বিরোধী দল তাদের নিজেদের মধ্যে ভোট ভাগাভাগি করে চাপ কমাবে) আর সান্টা ফের নির্বাচন, যেখানে পেরোনিজম আন্দোলন একজন প্রার্থীর সন্ধানে আছেন।
ব্রুজিপিডিয়া উল্লেখ করেছে:
Hace una semana Néstor Kirchner pensaba diferente. (…) A los gritos, Kirchner preguntó: “¿Por qué adelantan tanto las elecciones? ¿Qué le pasa a la burocracia política? ¿Tienen miedo de perder que separan las elecciones?”
এই মন্তব্য ছিল ক্যাটামারকা প্রাদেশিক সরকারের সিদ্ধান্তেকে উপলক্ষ্য করে যারা জাতীয় নির্বাচন থেকে আলাদা করতে তাদের নির্বাচনকে এগিয়ে নিয়ে আসে। এখন তার স্ত্রীর সরকার একই রকমের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর লা পলিটিকা আল পদের এ তারা জানিয়েছে যে ‘সরকারীভাবে নির্বাচন এগিয়ে নেয়া বিশ্বাসযোগ্য না।” নির্বাচনের তারিখ পরিবর্তনের কারন হতে পারে:
el gobierno lo hace por que cree que le conviene y esto es más que suficiente, asume la iniciativa, cambia el escenario y los pone a todos a correr, por que el tiempo es poco, los 225 días faltantes para la elección se redujeron a 100…
এখন আর্জেন্টিনার সরকারের খসড়া আইন কংগ্রেসে যাবে, যেখানে দুই সপ্তাহের কম সময়ে এটাকে অনুমোদন করতে হবে যদি সরকার নির্বাচনে ডেডলাইন মানতে চায়।