বিশ্বের অথনৈতিক মন্দা সত্ত্বেও ক্যাম্বোডিয়াতে বৈদেশিক সাহায্য আসছে এই মর্মে খবর পাওয়া যাচ্ছে। সিএএআই সংবাদ মিডিয়া জানিয়েছে যে আগামী চার বছর ধরে আমেরিকা ক্যাম্বোডিয়াকে ২১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দেবে দেশের গ্রামাঞ্চলে দারিদ্র বিমোচনের একটা প্রোগ্রামের আওতায়।
ক্যাম্বোডিয়ান নিউজের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী ২০০৮ সালে সাহায্য হিসাবে আমেরিকা ৫.৬ মিলিয়ন ডলার দিয়েছে।
সোচিয়াতা ভোং নম পেন পোস্ট থেকে বৈদেশিক সাহায্যর ব্যাপারে রাজনৈতিক মন্তব্যকারী লাও মোং হে এর সাথে একটি সাক্ষাৎকার পোস্ট করেছেন যেখানে তিনি বলেছেন:
“বৈদেশিক সাহায্য মূলত বৈদেশিক নীতিকে সাহায্য করে। আমেরিকার সরকারের দিকে দেখেন। যতক্ষণ কোন দেশ আমেরিকার নীতি অনুসারে তাদের নীতি পরিচালনা করবে ততক্ষণ তারা সাহায্য পাবে।”
জনাব সেমোন আর হর্ত স্রুও ক্যাম্বোডিয়ায় দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগ নিয়ে লিখেছেন। স্রুও এর ব্লগ জানিয়েছে:
২০০৭ সালে চীন, আমেরিকা, চীনের হংকং অঞ্চল, ভিয়েতনাম আর মালয়েশিয়ার পরে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগের ৬ষ্ঠ স্থানে আসে ক্যাম্বোডিয়া। [সেদেশে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত] শিন হুন-সুক বলেছেন…প্রাথমিকভাবে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগ পোশাক শিল্পে ছিল। তিনি আরও বলেছেন যে ব্যাঙ্ক, কৃষি- কারখানা, উৎপাদন , বাড়ি নির্মাণ আর তথ্য প্রযুক্তি (আইটি) হচ্ছে ক্যাম্বোডিয়াতে দক্ষিণ কোরিয়ার এখনকার প্রধান বিনিয়োগ এলাকা।
তবে দেশটাকে পোশাক শিল্পে আর পর্যটনে সেক্টরে চলমান ধ্বস সামলাতে হবে। যেমন খেমার ইয়ং জানিয়েছেন:
[ভবিষ্যৎবাণী করা হচ্ছে যে] ক্যাম্বোডিয়ার অর্থনীতি এই বছর ০.৫ শতক হ্রাস পাবে এটা আর্ন্তজাতিক অর্থ তহবিল গত শুক্রবার বলেছে। এই ঘোষণা নভেম্বরে আইএমএফ যে ৪.৮ শতক প্রবৃদ্ধির কথা বলেছিল তার থেকে বড় ধরনের পরিবর্তন।
আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের বার্তাটি এখানে আছে।