২০০৯ সালের ২২শে ফেব্রুয়ারী ১০০ জনের বেশী হংকংবাসী পথে নেমে এসেছিল হংকংএ বাক স্বাধীনতা ভীতিজনকভাবে কমে যাওয়ার প্রবণতার প্রতিবাদ করতে। সিটিজেন্স রেডিও এই বিক্ষোভের প্রস্তাব করে আর একে সমর্থন দেয় অন্যান্য গনতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান যার মধ্যে আছে আরটিএইচকে বাঁচানোর প্রচারণা, হংকং মানবাধিকার মনিটর আর হংকং এ প্যান – গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক জোট।
‘নাগরিক রেডিওকে সমর্থন কর’ আর ‘আরটিএইচকে কে সমর্থন কর’ হচ্ছে বিক্ষোভকারীদের সব থেকে বেশী বলা স্লোগান। বিক্ষোভকারীরা অখুশী ছিলেন নাগরিক রেডিওর কিছু বাছাই করা অনুষ্ঠানের অতিথিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ায় যার মধ্যে আছেন ৭৮ বছর বয়সী গণতান্ত্রিক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব জনাব সেজেতো ওয়াহ আর কমিউনিস্ট বিরোধী সংস্থার ভূতপুর্ব প্রধান, চীনের দেশাত্মবোধক গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সমর্থনে হংকং জোট। একই সময়ে, বিক্ষোভকারীরা ক্ষুব্ধ ছিল একটা স্বাধীন জনতার প্রচারমাধ্যম হিসাবে আরটিএইচকে কে পরিবর্তন না করতে চাওয়ায়।
জনাব সেজেতো ওয়াহ সাহসের সাথে বলেছেন যে হংকং এ স্বাধীনভাবে কথা বলার স্থানের দাবীর জন্য তিনি বাকি জীবন জেলে থাকতে ভয় পাননা! অনুষ্ঠানের একজন উপস্থাপক, অ্যাঞ্জেল লি তার ব্লগে লিখেছেন যে:
本身我都很少參與遊行, 今次站出來是因為重視言論自由, 香港這個國際大都會絕對有能力容納到不同發聲的平台, 讓市民可以多個選擇, 這樣香港這美麗之都才得以發展。
আর একজন অংশগ্রহণকারী, এক্সওএক্স হংকং এ বাকস্বাধীনতার সংগ্রামকে সমর্থন করেন:
গতকালের মিছিলের পরে এখনো একটু ক্লান্ত। কিন্তু এটা ঠিক ছিল। নাগরিক রেডিওর বাছাই করা কয়েকজনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা খুবই অন্যায়…তাই স্বাধীনতা! কিছুটা ছুঁইয়ে গেছে যখন চাচা ওয়াহ (সেজেতো ওয়াহ) বললেন যে উনি জেলে যেতে প্রস্তুত। আমি আসলেই চাইনা যে উনি জেলে যাক, তার বয়স আর সব কিছু বিবেচনা করে।
ডোনাল্ড সাং এর লেখা একটা পোস্টের উত্তরে, পাংজিন হাফ ছেড়েছেন:
我覺得現在無論是香港新聞透明及自由度,己大不如前了.
ফেসবুকের এই ইভেন্ট পাতায় কিছু আলোচনাও আছে আর নীচের ইউটিউব ভিডিও মিছিলের পরে সরকারের কেন্দ্রীয় অফিসের বাইরে কন্সার্ট শোনা যাবে: