কোরিয়া: বৈবাহিক ধর্ষণ এবং আত্মহত্যা

২০০৯ এর জানুয়ারীতে কোরিয়াতে যে লোকটি সর্বপ্রথম বৈবাহিক ধর্ষণের জন্য অভিযুক্ত হয়েছিল সে আত্মহত্যা করেছে। বিচার এর রায় তার ফিলিপিনো স্ত্রীর পক্ষে ছিল এবং এই অপমান তাকে আত্মহত্যা করতে বাধ্য করেছিল। তার মামলাটি শহরতলীর ইন্টারনেট নাগরিকদের মধ্যে বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে বিতর্কে লিপ্ত করায় যেমন বহু-সাংস্কৃতিক পরিবার, আন্তর্জাতিক বিবাহ এবং নারীর অধিকার ইত্যাদি ।

এখানে নানান অভিমত তুলে ধরা হলো।

১।

[…]부부 강간죄 인정되니 여성계는 아주 좋아 난리다. 당연한 결과란다.[…] 근데 굉장히 우낀다.과거 간통이 남성들의 전유물일때는 간통죄가 여성을 보호하는 최후의 수단이라며 간통죄존속을 앞장서 주장하더니 이젠 반인권법이라며 폐지하라는 것이다. 아니 여성들이 드디어 인권이라는걸 깨달앗나?[…]

বৈবাহিক ধর্ষণের এই স্বীকৃতির পর, নারী কর্মীরা অনেক আনন্দিত। তারা বলে এটা অধিকার। কিন্তু এটা হাস্যকর। যখন পূর্বে নারী পুরুষ সম্পর্ক ছিল শুধু পুরুষ-নিয়ন্ত্রিত কর্মকান্ড তখন তারা গলাবাজি করত এই বলে যে ধর্ষণের শাস্তি ছিল নারীদের রক্ষার সর্বশেষ উপায়। যাইহোক এখন তারা চিৎকার করে বলেছে যে এন্টি হিউম্যান রাইটসের আইনের অধীনে এটা বর্জন করা উচিৎ।

২।

[…]다문화가정….부부강간죄…현대판 노예? 아니면 사기꾼?[…]

বহু-সাংস্কৃতিক পরিবার…বৈবাহিক ধর্ষণ…আধুনিক দাস? অথবা ধোঁকাবাজ…?

৩।

제가 생각하기 보다는 부부강간죄 보다는 살인미수나 폭행 및 협박 인거 같은데…
왜 그게 부부강간죄 인지 도통 알수가 없습니다..

আমার মতে, মনে হয় এটি বৈবাহিক ধর্ষণের থেকে বরং খুন করার প্রচেষ্টা বা খুন করার হুমকি । আমি বুঝিনা কেনো এটাকে বৈবাহিক ধর্ষণ হিসেবে দেখা হচ্ছে।

৪।

[…]이 남성분의 개인사정은 신문을 통해서만은 알 수 없으니 어느 쪽의 탓이라고 콕 집어 말할 수는 없는 게 사실입니다. 그래서 법이라는 게 있는 겁니다. 어떤 사람의 주관적인 사정에 흔들리지 않고 법질서와 사회의 안정을 위해 객관적인 사실을 바탕으로 판단해주기 때문입니다. 설령 그 객관적인 사실이 어느 일방의 억울함을 해소시키지 못할지언정 누가 이기든 한 사람은 억울하기 마련인게 인간사입니다. 가장 적게 억울한 사람이 나오도록 하는 게 법이 할 수 있는 최선 아닌가요. 저도 별로 법체제를 신뢰만 하는 건 아니지만.. 이번 사건에서만큼은 객관적인 판단을 했다고 보여집니다.[…]

আমি জানিনা মিডিয়ার মাধ্যমে ঠিক কি সে জানতে পেয়েছে। তাই, এটা ঠিক কার দোষ সে বিষয়ে আলাপ করতে চাইনা। যে কারনেই আইন তৈরী হয়েছে। কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তির মন্তব্যের দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে আইন তৈরী হয় প্রমানভিত্তিক দৃষ্টিভঙ্গির ভিত্তিতে এবং সামজিক দৃঢ়তার উপর। যদিও তা অনেকসময় সকলকে সন্তুষ্ট করেনা, এটাই জীবন। যদি একপাশ জয়ী হয় তবে অন্যপাশ সে বিষয়ে খুশি হয়না। আইন যা করতে পারে তা হলো মানুষকে যতটা সম্ভব ন্যায়ের অনুভুতি প্রদান। আমি নিজেও আইনের উপর পুরোপুরি আস্থাশীল নই। যাইহোক, আমি মনে করি এই ক্ষেত্রে স্বাধীনভাবে বিচার করা হয়েছে।

৫।

[…]부부가 결혼한 이후 과정을 봐도 알수 있습니다..여자는 3개월 후에 집나갔다가 1년이 넘어서 단속으로 잡히고 남편이 100만원 벌금내고 데리고 와서 그이후에 여자가 잠자리를 거부하고 돈을 요구했다?이게 정상적인 부부입니까?[…]여기 고인된 사람은 순간적인 분노에 의해 실수한거고 수치심에 자살을 택한것이라 봅니다…부부간의 강간이란것이 합당합니까? 충분히 가정폭력법으로 해결할수 있는 문제입니다.[…]

তাদের বিবাহ পরবর্তী জীবন কেমন ছিল সেটা জানা খুব সহজ। মহিলাটি বিয়ের তিনমাস পর পালিয়ে যায় এবং তাকে ফিরিয়ে আনা হয় এক বছর পর। স্বামীটিকে শাস্তি স্বরূপ এক মিলিয়ন ওয়ান (প্রায় ১০০০ আমেরিকান ডলার) প্রদান করে তাকে ফিরিয়ে আনতে হয়েছে। তারপর স্ত্রীটি একসাথে শুতে আপত্তি জানায় এবং অর্থ দাবী করে? এটা কি কোন স্বাভাবিক দম্পত্তি? স্বামীটি রাগ এবং লজ্জার কারনে আত্মহত্যাকে বেছে নেয়…এইতো বৈবাহিক ধর্ষণের নমুনা? পারিবারিক আইনের আওতায় এই সমস্যা সমাধান সম্ভব ছিল।

৬।

즉 폭력이나 흉기사용이 있었다면 이 점을 성관계와 분리해서 가정폭력죄로 적용해야지…[…]특히 이번 필리핀(25)아내가 한국남편(43)상대로 강간당했다고 고소한 사건의 경우 자초지정도 모르고 남편보고 ” 짐승이네 어찌 아내 상대로 강제로 하려드냐? 변태 아니야?”라고 몰아 붙이고 온갖 더러운 배설물급의 악플을 다는 인간들 기사댓글서 많이 봤는데요. 여러분이 지금 농촌등에서 벌어지는 다문화가정의 어려움을 몰라서 하는말입니다[…].제 이야기 듣고 당신이 여성이건 남성이건 잘 한번 역지사지로 생각해보세요

아시다싶이 한국은 60~70년대에 남아선호사상으로 남녀성비간 불균형이 심화되던 시기입니다. 자연히 남성으로 태어난 이유로 남자들은 제짝을 찾지 못하는 시대적 아픔을 (본인 잘못도 아닌데) 갖게 되는 남성들이 소수 생겨날수 밖에 없으며 이들의 태반은 안타깝게도 농촌총각 및 도시의 별능력없고 외모도 딸리고 그런 남성들…어찌보면 참 불쌍한 사람들이 그 짐을 지게되죠. 특히 여성들은 죄다 도시남성과 결혼한다고 떠나 버리니…부농이 아닌이상 농촌총각이 직업이 농부건 회사원이건…결혼하기란 쉽지 않고 어느덧 35,40…순식간에 나이는 먹으면 더더욱 한국여성과 결혼하기란 어렵죠[…] 외국인신부를 차선척으로 데려오는데…개중에 서로 잘 사랑하며 사는 케이스도 있고, 남편이 외국인아내를 무시하고, 함부러 대해서 힘든 가정도 있고…마지막으로 외국인아내에 의해 남편이 피해보는 사례도 당연 존재한다는 겁니다.[…]

এটাকে যৌনতা থেকে ভিন্ন ভাবা এবং পারিবারিক সংঘাত হিসেবে বিবেচনা করা উচিৎ ছিল…। ফিলিপিনো স্ত্রী (২৫) এবং কোরিয়ান স্বামী (৪৩) এর মধ্যকার বৈবাহিক ধর্ষণ প্রসংগে সেই সময় জনগণ ঠিক জানতো না আসলে কি ঘটেছিল তাদের মধ্যে এবং তাই বিচ্ছিন্ন ভাবে বলত, “সে (স্বামী) একটি নরপশু। কিভাবে সে তার স্ত্রীর সাথে জোরপূর্বক সেটা করতে চেষ্টা করেছিল? সে কি বিকৃত রুচীর নয়?” শহরতলীর বহু-সাংস্কৃতিক পরিবারের অসুবিধাগুলো তোমরা এখন জানোনা। তাদের অবস্থাটুকু একটুখানি ভেবে দেখ। তোমরা জান যে ১৯৬০ থেকে ১৯৭০ সালের মধ্যে কোরিয়ার পুত্র সন্তান লাভের অগ্রগামী ভাবনা নারী ও পুরষের অণুপাতের হারের অসামাঞ্জস্যতাকে মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি করেছে। শেষমেষ, সহধর্মীনি খুঁজে পেতে পুরুষদের কঠিন সময় পার করতে হচ্ছে (যদিও সেটা তাদের কোন ভুল নয়) এবং যে সব পুরষরা শহরতলী থেকে আসে এবং যারা শহুরে দক্ষতা এবং উপস্থাপনে কিছু নিম্নমানের তারা এই পরিস্থিতিকে আরও ভারী করে তোলে। নারীরা সব তাদের জীবনসঙ্গীনী খুঁজতে শহরতলী ত্যাগ করে শহরে আসে। সে কারনে ৩৫-৪০ বছর বয়সের শহরতলীর এবং কিছু শহরের পুরষ কোরিয়ান মেয়েকে বিয়ে করার জন্য পায়না। তাই তাদের অনেকে স্ত্রী জোগার করে ভিনদেশ হতে…তাদের অনেকে আবার প্রেম করে বিয়ে করে এবং সুখী দাম্পত্য জীবন যাপন করে। অনেকে আবার বিদেশী স্ত্রীর উপর নারাজ থাকে এবং সুখী দাম্পত্য জীবন পেতে সমস্যার সম্মুখীন হয়…অনেকে তাদের মধ্যে অনেক বিদেশী স্ত্রীর চক্রান্তের স্বীকার হয়…এমন অনেক ঘটনা আছে।

৭।

이미 선진국에서는 부부강간죄를 인정하고 있는 추세이구요, 형벌을 받은 사람또한 상당수 있는 것이 사실입니다. 다만 한국만 성폭행의 경우 피해자를 부녀만으로 한정해두었는데 이를 남성까지 포함하는 ‘타인'으로 용어를 바꾸어
부부강간죄를 유지해야합니다

.অনেক উন্নত দেশে বৈবাহিক ধর্ষণ বিষয়টি স্বীকৃত এবং বেশকিছু শাস্তি প্রদানের ও নজির আছে। আমাদের ক্ষেত্রে আমরা কেবল স্ত্রীকে ভুক্তভোগী হিসেবে সীমায়িত রেখেছি। আমাদের পুরষদেরকেও এর অন্তর্ভূক্ত করতে হবে এবং তাদের রক্ষায় বৈবাহিক ধর্ষণ আইন ও করতে হবে।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .