অন্য যে কোন দেশের মতো ব্রুনাইএর নিজের পছন্দের রিয়েলিটি শো (বাস্তব জীবন নিয়ে অনুষ্ঠান) আছে প্রতিযোগীতার মাধ্যমে তাদের প্রিয় গানের শিল্পী (আইডল) পছন্দের। দ্বিতীয়বারের মত খ্যাতির পাসপোর্ট (পি২এফ) প্রতিযোগীতা সম্প্রতি তার চুড়ান্ত পরিণতিতে পৌঁছেছে যেখানে দায়াত জয়ী হয়েছেন। রানোআদিদাস ব্লগ শেষ কনসার্টের কথা জানিয়েছে এই পোস্টে যেখানে দায়াতকে জয়ী হিসাবে ঘোষনা করা হয় আর গায়কের সাক্ষাৎকার এখানে নিয়েছে।
“কি চমৎকার একটা পরিসমাপ্তি!!! চুড়ান্ত পর্যায়ে আসা প্রতিযোগীদের মধ্যে দায়াত একজন ছিলেন। সাতটি পর্বের কনসার্ট লেগেছে ঠিক করতে যে চ্যাম্পিয়ন কে হবে আর দায়াত এটার পুরোপুরি যোগ্য। সেই রাতের সব থেকে বড় উচ্ছ্বসিত সম্বর্ধনাও সে পেয়েছে কারন এজে চুড়ান্ত পর্যায় পর্যন্ত যেতে পারেনি। সে চুড়ান্ত গানটা গায়- এটাই সেই নির্ধারণী মুহূর্ত- আর তিনজন চুড়ান্ত প্রতিযোগীর মধ্যে চ্যাম্পিয়ন হিসাবে বের হয়ে আসে সব থেকে বেশী ভোট পেয়ে।
দায়াত ব্লগের জগতের সাথে আগুন্তুক না কারন সে নিজেও একজন ব্লগার। আপনি তার ব্লগ এখানে পড়তে পারেন। তার ব্লগ যা মালয় আর ইংরেজীতে লেখা সেখানে প্রতিযোগীতায় তার যাত্রার কথা বলা আছে।
কোন প্রতিযোগিতা বির্তক ছাড়া উত্তীর্ণ হয় না। ধন্যবাদ মাই স্কেপ্টিকাল ভিউস ব্লগের জৈন সাব্রিকে যিনি এই প্রতিযোগিতার অন্যতম সংগঠক ছিলেন। তিনি পি২এফ ভ্ক্ত আর তার পাঠকদের সাথে ভাগ করতে পেরেছেন প্রতিযোগিতার সর্বশেষ ঘটনা আর বিচারকদের বির্তক আর প্রতিযোগীদের উপরে দর্শকের সমালোচনা।
“আমি অনেকে মন্তব্য আর সমালোচনা পড়েছি আর শুনেছি পি২এফ অনুষ্ঠানের জুরীদের আর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের ব্যাপারে। কেউ কেউ বলেন যে জুরীরা পক্ষপাতদূষ্ট আর অনভিজ্ঞ প্রতিযোগীদের নাম্বার দেবার ব্যাপারে। আমরা যদি প্রত্যেক জুরির ব্যক্তিত্বকে গভীর থেকে দেখি, আমাদের অস্বীকার করার কোন উপায় নেই যে তারা ব্রুনাইএর বাকি জনসংখ্যার তুলনায় স্বতন্ত্র ব্যক্তি। চার জনের ভিন্ন ধরনের পছন্দ আর অপছন্দ, তাদের বিভিন্ন চাকুরিগত অভিজ্ঞতা আর এমনকি তাদের সংগীত সম্পর্কে আলাদা ধারনা রয়েছে।”
জৈন পেলাঙ্গি নেটওয়ার্কের একজন রেডিও ডিজে এবং তার অনুষ্ঠান ব্যবহার করেন প্রতিযোগীদের তুলে ধরতে। ইউটিউবের ভিডিওটা এখানে দেখেন: