জাপানে নতুন স্নাতকদের জন্য চাকরি খোঁজা একটা বিশাল পরীক্ষা যাকে শুশোকু কাতসুদো বা সংক্ষেপে শুকাতসু বলা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা তাদের তৃতীয় বছরে শীতকালে শুকাতসু শুরু করে এই আশায় যে তারা বেশ কয়েকটা নাইতেই (অনানুষ্ঠানিক চাকরির আশ্বাস/ চাকরি হওয়ার কথা) পাবে খুব তাড়াতাড়ি হলেও মে মাসের মধ্যে, যাতে তারা তাদের নতুন কাজ পরের বছরের ১লা এপ্রিলে শুরু করতে পারে। ট্র্যাপ্ড ইন জাপান এটাকে জানান ‘জাপানী ছেলেমেয়েদের জন্য শেষ যুদ্ধ’ হিসাবে, যা আরো পরিচিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরিক্ষার বিভীষিকার পরে লড়তে হয়।
সুকাৎসুর ছবি। ছবি পত্তিরি১২ এর সৌজন্যে
এই বছর, শত শত ছাত্রের নাইতেই বাতিল করা হচ্ছে সেইসব কোম্পানি দ্বারা যারা দ্রুত খারাপের দিকে যাওয়া অর্থনৈতিক মন্দার কারনে ভুগছে। স্বাস্থ্য, শ্রম আর কল্যান মন্ত্রণালয় জানিয়েছে (জাপানী ভাষায়) যে নভেম্বর ২৮ পর্যন্ত এই সংখ্যা ৩৩১। কিন্তু এই সংখ্যা বাড়ছে আর পরিস্থিতি পরিষ্কার না যেহেতু মনে করা হচ্ছে যে অনেক ছাত্র চুপচাপ এসব সহ্য করছে। উদাহরনস্বরুপ, জাপান সিনিয়র হাই স্কুল টিচার্স আর স্টাফ ইউনিয়ন সম্প্রতি জানিয়েছে যে ৭৬ জন হাইস্কুল ছাত্রের নাইতেই বাতিল হয়েছে, যা মন্ত্রণালয় উল্লেখিত ২৯এর অনেক বেশী।
লেখক তাতসুরু উদা আশাহি শিম্বুন পত্রিকার একটা প্রতিবেদনের উদ্ধৃতি দিয়ে একটা ভবিষ্যৎবাণী করেছেন:
「このまま入ってきてくれても希望の部署にはいけないと思う。あなたのキャリアを傷つけることになるので、就職活動を再開した方がいい」関西の私立大に通う4年生の学生(21)は先週初め、5月に内定をもらった大手メーカー(東京)から、電話で内定「辞退」を促された。
「就職氷河期」というかつて一世を風靡した言葉がまた復活することになるのかも知れない。
‘চাকুরির বরফ যুগ’ এই কথা যা কিছু দিন আগেও ছিল তা মনে হচ্ছে এখন আবার ফিরে আসছে।
একটি সংবাদ সম্মেলন করেছে একটা ছাত্র, যে আরো ৫২ জন স্নাতকসহ একটা রিয়াল এস্টেট কোম্পানি থেকে ক্ষতিপূরণ দাবী করছে যারা তার নাইতেই সম্প্রতি বাতিল করেছে। জাকজাক জানিয়েছেন:
ছাত্রটি বলেছে, ”আমি কাজ করার অপেক্ষায় ছিলাম, আর কোম্পানির সাথে নিজেকে যুক্ত মনে করছিলাম। আমার রাগের থেকে দু:খ বেশী।” ছাত্র বলেছে যে “সে যথেষ্ট দেখেছে রিয়াল এস্টেট ব্যবসা” আর বর্তমানে অন্যান্য ব্যবসা দেখছে। কিন্তু এই সময়ে সফল শুকাতসু সম্ভব না।
ইড: জাভাব্লাক শুকাতসু ব্যবস্থাকেই দায়ী করেছেন:
結局は年功序列賃金の元で「安価な労働力」である新卒一辺倒な採用過程が問題なんだと思うよ.この問題は1991年のバブル崩壊で既に指摘されていた.そして十五年以上たった今でも,企業は何も変わっていなかった.
কিরিকোমি তাইচো ছাত্রদের স্মার্ট হতে বলেছেন:
そもそも内定を取り消さなければならないような企業に無理に入ったところで、そのあと大変なことになることぐらいは分かると思うんだけどな。この前、不動産屋に内定取り消されたとかで団交やってる学生の話を報じていたけれども、言っちゃ悪いが本当に来年新卒で入社するころには会社自体がなくなっていると思うぞ。
উয়োশিরো নাকামুরা এক দশকের বেশী একটি বাতিলের সম্মুখীন হয়েছিলেন আর তা নিয়ে বলছেন:
取り消された当時はもちろんショックだった。しかし,内定を取り消されて数ヶ月後,岡山の某通信教育系出版社の子会社に転職することになった。そこで教材編集の仕事に出あえて現在があるので,人生どう転ぶかわからない。
ちなみに,弊社は内定を取り消した会社の仕事を受注したことがある。仕事を発注してくれる会社に悪い会社はないから,現在その会社に対して特別な感情はない。内定を取り消された後の人生が,そこそこ順調だからかもしれないけど。
এখানে যোগ করছি আমরা যে কোম্পানি আমার নাইতেই বাতিল করেছিল তাদের কাছ থেকে একবার অর্ডার পাই।। যেকোন কোম্পানি যে আপনাকে কাজ দেবে সে খারাপ হতে পারেনা, আর এখন ওই কোম্পানির বিরুদ্ধে আমার বিশেষ কোন অনুভূতি নেই। এটা হয়তো এই জন্য যে আমার নাইতেই বাতিল হওয়ার পরের জীবন বেশ ভালোই কেটেছে।