পরিবর্তনের জন্য বাজানো: সঙ্গীতের মাধ্যমে শান্তি

mitমিটজনসং আমাদের নজরে এনেছেন একটা বিশ্বব্যাপী সমন্বিত সঙ্গীত প্রকল্পের কথা যেটার নাম দেয়া হয়েছে পরিবর্তনের জন্য বাজানো: সঙ্গীতের মাধ্যমে শান্তি। এর পেছনের ধারনা হলো সঙ্গীত বিভিন্ন সংস্কৃতি, গোষ্ঠী আর এলাকার মধ্যে বন্ধণের একটি সাধারণ মাধ্যম। এই প্রকল্প প্রকাশিত চলচ্চিত্র আর সঙ্গীত ২০০৯ সালে পাওয়া যাবে, আর এই প্রকল্পের ব্যাপারে আরো তথ্য পাওয়া যাবে পরিবর্তনের জন্য বাজানো ওয়েবসাইটে।

পরিবর্তনের জন্য বাজানো শুধুমাত্র সঙ্গীত তৈরি আর বিতরনের ব্যাপার না, তাদের মূল লক্ষ্য (পিএফসিএফ) হচ্ছে দক্ষিন আফ্রিকার গুগুলেথু শহরে একটি সঙ্গীতের স্কুল পরিচালনা করা আর জোহানেসবার্গে একটা শিল্পকেন্দ্র স্থাপন করা যার মধ্য দিয়ে এলাকার তরুণদের উন্নয়ন আর শিক্ষার একটা সুযোগ করে দেয়া। তারা একই সাথে ভারত ও নেপালে একটা তিব্বতী শরণার্থী কেন্দ্রও চালাচ্ছে।

নিন্মের ট্রেলারে স্ট্যান্ড বাই মি শিরোনামে এই গানটা দেখা যায় যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন এলাকার সঙ্গীতশিল্পীরা অংশগ্রহণ করেছে। এটি কয়েক মাস আগে ভাইরাল ভিডিও হিসাবে প্রচারিত হয়েছিল, এখন এটা সম্পূর্ণ গল্প নিয়ে এসেছে যে সঙ্গীত কিভাবে সীমান্ত আর বিভেদকে অতিক্রম করতে ও মুছে ফেলতে পারে:

ডকুমেন্টারিটির দীর্ঘ ট্রেলার আপনি এখানে দেখতে পারেন:

এই ধরনের প্রকল্প পৃথিবীতে একমাত্র না। গ্লোবাল ভয়েসেস এর লেখক সুজেন লেহন সম্প্রতি আমাদেরকে জানিয়েছেন ইউ টিউবের ভার্চুয়াল সিম্ফোনী অরকেস্ট্রার কথা যা সব দেশের অংশগ্রহণকারীর জন্য উন্মুক্ত ছিল:

ইউটিউব বিন্যস্ত করছে একটা নতুন উৎসাহ উদ্দীপক সম্মিলিত প্রকল্প: বিশ্বের সব জায়গার সঙ্গীতশিল্পীকে অনলাইনে অডিশনের আমন্ত্রন জানানো হয়েছে বিশ্বের প্রথম ভার্চুয়াল সিম্ফোনী অরকেস্ট্রার জন্য। অপেশাদার বা পেশাদার সঙ্গীত শিল্পীরা জানুযারী ২৯, ২০০৯ পর্যন্ত সময় পাবেন সঙ্গীতের ডাউনলোড করতে, আর তাদের পরিবেশনা আপলোড করতে।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .