ক্যারিবীয়ান অঞ্চলে বাস করার পর মরুভূমি কি ভালোবাসা যায়? … মরুভূমি প্রত্যেক সাহারাউই লোকের চেহারা আর আপনি যদি নিজের চেহারা পছন্দ না করেন, আর কাকে, কবে আপনি ভালোবাসবেন? -ক্যারিবীয়ান সাহারা চলচ্চিত্র থেকে
ক্যারিবীয়ান দ্বীপে একজন বেদুইনের প্রথম মনোভাব কেমন? ব্লগার আলি সালেম ইসেল্মু তার প্রথম যাত্রার অভিজ্ঞতা সুন্দর একটা গল্প “ক্যারিবিয়ানে একজন বেদুঈন‘ লেখায় তুলে ধরেছেন:
Era de noche y se veía en medio de la oscuridad aquel precioso poblado de casas de madera de color blanco y rojo. El ambiente a fiesta y carnaval era total, la música a todo volumen y la gente bailando salsa y sudando, nosotros lo único que hicimos a pesar del cansancio que teníamos era incorporarnos a la fiesta.
Cuando llegamos a la plaza de Banes después de bajar del autobús comprobamos con nuestros ojos aquella famosa frase que dice “con una lata y un palo bailan los cubanos” porque la naturaleza del Caribe y su alma son bien distintas a aquella sobriedad que a un nómada beduino, reconvertido en caribeño a través de los ritmos que marca la humedad de la noche.
আমরা যখন প্লাজা দো বেইন্স এ আসলাম, বাস থেকে নামার পরে আমরা নিজের চোখে দেখতে পেয়েছিলাম বিখ্যাত সেই প্রবাদ ‘কিউবানরা একটা ধাতুর পাত্র আর লাঠি নিয়ে নাচতে পারে”। কারন ক্যারিবীয়ানের প্রকৃতি আর তাদের আত্মার সাথে একজন বেদুঈনের শিষ্টতার অনেক পার্থক্য। তবে সেও আজ একজন ক্যারিবীয়ানে পরিণত হয়েছে এবং এর জন্যে ধন্যবাদ রাতের ছন্দকে, যা একটু আদ্রতার সাথে অনুভব করা যায়।
কিউবা আর পশ্চিম সাহারার মধ্যে সহযোগিতা আন্তর্জাতিক সহায়তার একটা বেশ পুরনো উদাহরণ। যেমন সত্তরের দশকের শেষের দিকে, ৯৯ জন সাহারাউই মেয়েকে বাছাই করা হয় কিউবাতে এনে শিক্ষার মাধ্যমে তাদের জীবনের অবস্থার উন্নতি করার জন্য। এ সম্পর্কে ব্লগার হার্নান জিন বলেছেন ‘সাহারাউ উইমেন‘ এ। দজলার মাইমা মাহমুদ এইসব মেয়েদের মধ্যে একজন ছিলেন:
Permaneció en la isla caribeña el resto de su infancia y toda la adolescencia, estudiando, preparándose para el futuro, con la idea insoslayable, a pesar de su corta de edad, de que volvería al Sáhara para luchar por la independencia de su pueblo.
আর তিনি বাড়ী ফিরেছেন একজন শিক্ষিত রমণী হয়ে, আর এসে মহিলাদের জন্য দজলা স্কুল প্রতিষ্ঠা করেছেন যাতে নিজের দেশের মেয়েদের শিক্ষার উন্নয়ন আর সম্ভাবনার উদ্ভব হয়। একজন শিক্ষিত নারীর উদ্যোগে এটা একটা প্রশংসনীয় কাজ, হালের ইউনেস্কো রিপোর্ট অনুসারে, এটা দেশের সম্পদকে ব্যবহার করে যাতে ল্যাটিন আমেরিকার সব থেকে ভালো শিক্ষার মানের সাথে – ৫০% শিক্ষার হারের একটা দেশের সাথে প্রতিযোগিতা করা যায়।
দ্বীপের ভঙ্গুর অবস্থা সত্তেও এই দ্বিপাক্ষিক সহযোগীতা চলছে, যেমন ব্লগার এল পোরভেনির দেল সাহারা দেখিয়েছেন, যেখানে সাহারাউইদের ছবি আছে কিউবাতে চা খাওয়া অবস্থায় আর অন্যদিকে পশ্চিম সাহারাতে কিউবানরা নাচ করছে। আর একজন ব্লগার এবনু আরগেল থেকে কিউবাতে আসার নিজের অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করেছেন যা আমাদেরকে ১৯৭৮ সালের সেই দিনে ফিরিয়ে নিয়ে যায় যখন তিনি বাচ্চা বয়সে ক্যারিবীয়ান দ্বীপপূঞ্জে এসেছিলেন:
Aquellos primeros días los recuerdo con esa sensación triste y amarga. De estar perplejo ante una experiencia que apenas comenzaba y la curiosidad por descubrir un mundo nuevo lleno de ilusiones y sorpresas.
El mango, la guayaba, el mamey ¡Qué delicia!, la “Pelota”, el Baseball, “¿cómo es posible que jueguen una cosa así, es que no conocen el fútbol o qué?” El contraste entre lo dulce y lo salado. Lo dulce y era muy dulce y lo salado muy salado. ¿Cómo comer arroz todos los días, día y noche? Si a mí no me gusta el arroz.
আম, পেয়ারা, ম্যামে..কি সুস্বাদু! ‘বল’, বেসবল কি করে তারা এমন খেলা খেলে? তারা ফুটবল খেলতে জানে? মিষ্টি আর নোনতার মধ্যের পার্থক্য ছিল কি বিশাল। মিষ্টি বেশী মিষ্টি আর নোনতা খাবার বেশী নোনতা ছিল। কি করে কেউ সকাল-দুপুর-রাত ভাত খেতে পারে? আমি তো ভাত পছন্দ করিনা…
যদি এর উপর আপনি একটা চলচ্চিত্র দেখতে চান তাহলে ব্লগাররা ক্যারিবীয়ান অফ দ্যা সাহারা সুপারিশ করে। পরের বার যখন আপনি দেখবেন একজন বেদুঈন ছন্দের সাথে নাচছে বা একজন কিউবান আপনাকে তিনকাপ চা দিচ্ছে আপনি কারন জানবেন।