উইমেন মেক মুভিসের মাধ্যমে আমরা একটা ডকুমেন্টারী সম্বন্ধে জেনেছিলাম যা বিগত ৩০ বৎসর যাবত কানাডাতে ৫০০ এর অধিক আদিবাসী নারীর অন্তর্ধান ও হত্যাকান্ড প্রসঙ্গে জনগণের মনযোগ আকর্ষন ঘটিয়েছে। ক্রিস্টিন ওয়েলস এর চলচ্চিত্রটির নাম ফাইন্ডিং ডন। হত্যার ২৩তম শিকার ডন ‘ক্রে'র নামে চলচ্চিত্রটির নামকরণ করা হয় যার ডিএনএ চিন্থিত হয়েছিল কানাডায় ২০০২-২০০৪ সালে পরিচালিত সর্ববৃহৎ ধারাবাহিক হত্যা তদন্তের মাধ্যমে। চলচ্চিত্রটিতে এই ঘটনাসহ আরো অনেক বিষয় স্থান পেয়েছে এবং সেই সাথে তুলে ধরা হয়েছে কানাডার স্থানীয় নারীদের অন্তর্ধান ও হত্যা রহস্য এবং ন্যায় বিচার পেতে তাদের পরিবারের প্রানান্ত প্রচেষ্টা ও কর্তৃপক্ষের ঔদাসিন্যতার বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে প্রতিবেদন।
এই চলচ্চিত্রসহ এবং আরো অনেক ফেমিসাইডের (নারী ও মেয়েদের হত্যা) ক্লিপ পাওয়া যাবে সিটিজেন সিফট ওয়েবসাইটের ডোসিয়ারে। ফাইন্ডিং ডনের প্রথম ক্লিপে প্রদর্শন করে ভ্যানকুভারে ডন ক্রের মামলাটি।
দ্বিতীয় ভিডিওটিতে দেখা যায় ইয়েলোহেড হাইওয়ে নামে নিসঙ্গ একটা সড়কের চিত্র যা অনেক শহরকে সংযুক্ত করেছে। এখানে অসংখ্য নারী অন্তর্ধান এবং নিহত হওয়ায় এখন এটা “ক্রন্দনের সড়ক” নামে পরিচিত।
তৃতীয় ও শেষ ক্লিপটা হচ্ছে একটা চলচ্চিত্র যেটাতে তুলে ধরা হয়েছে ডলিন কে বোস নামীয় একজন নারীকে যার পরিবার বছরের পর বছর অতিবাহিত করেছে তাঁর উধাও হওয়ার একটা ব্যাখ্যা তালাশে। এটি বিষ্ময় প্রকাশ করেছে এই জন্য যে কর্তৃপক্ষ কেন আদিবাসী নারীদের হারিয়ে যাওয়া সংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলোর দিকে গভীর মনযোগ প্রদান করছেন না।