কাজাখস্তান যদিও পৃথিবীর ৫০টি প্রতিযোগী রাষ্ট্রের কাতারে ঢুকতে তৎপর (যদিও ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের রিপোর্ট অনুযায়ী এইসব প্রচেষ্টা তাদের সামর্থকে কমিয়ে দিয়েছে), এই গণপ্রজাতন্ত্র আর একটা তালিকায় ঢুকতে সমর্থ হয়েছে; দূর্ভাগ্যজনকভাবে, একটা লজ্জাজনক তালিকায়। ইহোট জানিয়েছে [1] যে কাজাখস্তানকে ইবে [2] এর অনলাইন দোকানে দেশ হিসাবে কালো তালিকাভুক্ত করা হয়েছে, যেখানে কেউ কোন জিনিষ পাঠায় না তা চুরি হয়ে যাওয়ার কারনে।
কিন্তু কাজাখস্তান- খনিজ পদার্থে ধনী হওয়ায় আর একই সাথে সঠিক আইন প্রয়োগের অভাবে – এখনো অনেক বিদেশীকে আকর্ষণ করে। নেমটশিন প্রায়শ:ই এমন বিদেশীদের সাথে যোগাযোগ করত আর দেখেছে যে [3] এদের মধ্যে যারা কাজাখস্তানে ১০ বছরের বেশী সময় ধরে আছে মানসিকভাবে স্থানীয় কাজাখদের মতো হয়ে যায়, ‘বেশী পরিমান বাস্তববাদী':
এরমধ্যে আজু [4] গতবছর নেয়া সরকারের সিদ্ধান্ত স্মরণ করেছে- বিদেশে অবস্থিত কাজাখ কোম্পানির শেয়ার কিনে নেয়ার সিদ্ধান্ত -যার সমালোচনা সব পশ্চিমা বিশেষজ্ঞ আর বাজারগুলো করেছিল। “এখন বুশ সমর্থন করেছে একইরকম সিস্টেম-সরকার কর্তৃক কোম্পানী রক্ষা (দেউলিয়াপনা থেকে), রাশিয়ার পূর্বের এমন সিদ্ধান্ত বাদই দিলাম।”
এর মধ্যে অথনৈতিক মন্দার সময়ে কিছু সরকারী খরচ চলতে থাকা ব্লগারদের সমালোচনা কুড়িয়েছে। ডোজলিভো- লেটো [5] চিন্তা করছে যে দেশের প্রতীক পাল্টানোর এতো দরকার কেনো আর সব সরকারী সংস্থাকে জোর করে জাতীয় পতাকা আর প্রতীক এই বছরের ১ ডিসেম্বরের মধ্যে পাল্টাতে হবে কেন।
ডাস [6] নতুন আরম্ভ হওয়া সংসদীয় অধিবেশন নিয়ে সন্দেহগ্রস্ত আর শ্লেষপূর্ণ- প্রত্যেক ডেপুটির সামনে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগসহ ল্যাপ্টপ আছে এমপিদের কাজের গুণ বাড়ানোর জন্য। ”আমার মনে হয় বলার দরকার নেই যে বিনামূল্যের ইন্টারনেট আধুনিক মানুষের কাজকে কিভাবে প্রভাবিত করে,” সে বলেছে।
মুমো কাল্ট [7] জানিয়েছে যে প্রেসিডেন্ট নাজারবায়েভ আগামী পহেলা অক্টোবর ওয়াশিংটনে তার বই ‘দ্যা কাজাকিস্থান ওয়ে’ প্রকাশন করবেন আর বলেছে যে এই ধরনের অনুষ্ঠান সাধারণত: ১ ঘন্টাব্যাপী হয়ে থাকে, কিন্তু কাজাখ নেতার উপস্থিতি সেখানে ৩ ঘন্টা ব্যাপী হবে।
নিউরেশিয়া.নেট [8] এ একই সাথে প্রকাশিত