কোস্টা রিকা: জাতীয় চলচ্চিত্রের সুনাম হয়েছে

এই বছর কিছু গুরুত্বপূর্ণ অডিও ভিজুয়াল প্রযোজনা কোস্টা রিকার মনোযোগী দর্শকদেরকে নাড়া দিয়েছে। কোস্টা রিকান ব্লগাররা এ‌ই নতুন চলচ্চিত্রগুলো সম্পর্কে তাদের মতামত তুলে ধরেছেন।

আগস্টের মাসের প্রথমে মুক্তি পায় মিগুয়েল গোমেজের প্রথম চলচ্চিত্র এল সিলো রোজো (লাল আকাশ) যা বিজ্ঞ আর সাধারণ দর্শকের কাছ থেকে সুখ্যাতি পেয়েছে। ফুসিল দে চিস্পাসের ক্রিস্তিয়ান ক্যাম্ব্রনেরো তার ব্লগে সংক্ষিপ্ত কিন্তু বিস্তারিত একটা সমালোচনা লিখেছে এল সিলো রজো এর প্রথম প্রদর্শনীর:

Miguel escribió varios diálogos brillantes, absolutamente creíbles para nosotros, su público meta, los espectadores costarricenses. Yo, y estoy seguro que le pasará a muchísimos de quienes la vean, me reconocí a los 17 años en muchas secuencias, y mi mamá, y a mi abuela, y a las vecinas.

মিগুয়েল চমৎকার একটা স্ক্রিপ্ট লিখেছে। এটি যাদের উদ্দেশ্য করে লেখা অর্থাৎ কোস্টা রিকান দর্শক হিসেবে আমাদের জন্য এটি পুরোপুরি বিশ্বাসযোগ্য। আমি (আরো যারা এই চলচ্চিত্র দেখবে) কিছু দৃশ্যে এমন ভাবে মিশে গেছি যে নিজেকে ১৭ বছরের মনে হয়েছে, আর আমি আমার মা, দাদী আর কিছু পড়শীকেও চিনতে পেরেছি।

এল সিয়েলো রজোর ট্রেলার

আর একজন পরিচালক, ইশ্তাহার ইয়াশিন জাতীয় চলচিত্রে তার অবদান রেখেছে এল কামিনো (রাস্তা) নামক চলচ্চিত্র দিয়ে যা বিদেশী চলচ্চিত্র উৎসবে গুরুত্বপূর্ণ পুরষ্কার আর খ্যাতি পেয়েছে। ‘এল কামিনো'র মূল বক্তব্য ‘খোঁজা’তে প্রভাবিত হয়ে, লা ফোতো সালিও মোভিদাসেরগিও পাচেকো লিখেছেন:

Siempre me he reconocido migrante en mi propio país. Nací fuera de la capital y desde hace diez años estoy en la urbe (si a San José se le puede catalogar de tal forma). Muchos nos movemos dentro de nuestro país, entre países, entre mundos, entre el mundo, y el común denominador de ese movimiento es la búsqueda. El resultado es para todos diferente y para mí nunca estarán en el paralelo ganar- perder, si no en el de sobrevivir, que es un fluir.

আমি সব সময় নিজের দেশে যাযাবরের মতো বোধ করেছি। আমি গ্রামের দিকে জন্মেছি আর দশ বছর বয়স থেকে আমি এই বড় শহরে থাকি (যদি আমরা সান জোসেকে তাই বলতে পারি)। আমরা অনেকে দেশের মধ্যে, অন্য দেশের মধ্যে , পৃথিবীতে ঘুরতে থাকি আর এর সাধারণ কারন হলো ‘খোঁজা'। সবার জন্য ফল আলাদা, আর আমার জন্য এটা কখনো হারা- জেতার ব্যাপার না, বরং বাঁচার, যা সব সময় সচল থাকে।

এল কামিনোর ট্রেলার

গোমাজ আর ইয়াশিন দুইজনই চাচ্ছে সেই সাংস্কৃতিক আর সঠিক বৈশিষ্টগুলো তুলে ধরতে যা শুধুমাত্র কোস্টা রিকা না বরং সমগ্র মধ্য আমেরিকার বাসিন্দাদের ভিতরের পরিচয়টি দেয়।

এই চলচ্চিত্রের উৎসব শেষ হয়নি। গত সপ্তাহে বিসন্তে প্রদুৎসিয়োনেস দুই দিনের চলচ্চিত্র উৎসবের একটি নিমন্ত্রণ পাঠিয়েছে। এখানে বিভিন্ন স্বল্প দৈর্ঘ চলচ্চিত্র দেখানো হবে যার বেশীরভাগ ছাত্র আর অপেশাদার লোকরা তৈরি করেছে যাদের জীবন, কল্পনা আর বাস্তবতা পুরোপুরি অডিও ভিজুয়াল প্রযোজনা দ্বারা প্রভাবিত। ল্যাটিন আমেরিকা সব সময় শৈল্পিক প্রকাশের উন্নয়নের চিন্তাকে লালন করেছে ফলে চিন্তা, বোধ আর কাজের ক্ষেত্রে তারা খুব সমৃদ্ধ সংস্কৃতি মেলে ধরে। সন্দেহাতীতভাবে, এটা আরম্ভ মাত্র।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .