গত বছর থেকে তাদের দেশ যে সহিংসতা আর নিরাপত্তাহীনতার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে তাতে মেক্সিকানরা বিরক্ত, যা আগের গ্লোবাল ভয়েসেস এর একটি লেখায় বলা হয়েছিল। আর তাই তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে সারা দেশে এবং কোস্টা রিকা, আমেরিকা, স্পেন, ইজরায়েল, পোল্যান্ড আর ইংল্যান্ডের কিছু জায়গায় তারা নীরব মিছিল আর মোমবাতি জ্বালিয়ে গান গেয়ে প্রতিবাদ জানাবে ৩১ শে আগস্ট ২০০৮, রবিবার। লেটস ইল্যুমিনেট মেক্সিকো ওয়েবসাইটে এই মিছিলকে কারা সমর্থণ করেছে, কেন করছে তার বিস্তারিত আছে আর শীঘ্রই এর ভিডিও আর ছবি দেয়া হবে বলে জানানো হয়েছে।
মাজাদেরিয়া, মেক্সিকোতে বসবাসকারী একজন কলম্বিয়ান ব্লগার, এই ঘটনায় মিছিলে যাওয়ার তার অভিজ্ঞতার কথা বলেছেন, আর লক্ষ্য করেছেন কেমন শ্রেণী বিভাজিত এটা ছিল। উচ্চবিত্তরা মিছিলে গিয়েছিল, কিন্তু শুরুর করেই থেমে গিয়েছিল স্বাধীনতার দেবীর মূর্তির কাছে। মিছিল শেষে জোকালোতে মিলিত হয়েছিল মধ্য আর নিম্নবিত্তরা, যাদেরকে কেউ কেউ “মেট্রোতে ভ্রমণকারী শ্রেণী” বলে। তিনি মেক্সিকান নাগরিকদের জন্য কয়েকটা প্রশ্ন করে তার লেখা শেষ করেছেন:
• Por que no había una unanimidad de consignas?. Entre pedir la paz, pedir que si no cumplen renuncien y pedir que se acaben los secuestros….qué era lo que en realidad pedían?.
• Nunca entendí por que la marcha no era contra la violencia, sino contra la inoperancia de las autoridades. Una cosa va de la mano de la otra?. No debería uno marchar contra la violencia y pedir la revocatoria del mandato de las autoridades en otra parte?.
• Quién es el malo acá?. Los delincuentes, las autoridades, o quién?.
• Por qué llegar al Zócalo y no a los Pinos?. (a.k.a la casa del Presidente).
তার ব্লিপ টিভিতে আপলোড করা ভিডিও মার্চা ডি.এফ. এ স্প্যানিশ ক্যাপশনে পড়া যায়: “আমি জানি না মিছিল কোন কাজের কিছু কিনা, বানিজ্যের প্রতিবন্ধকতা আনা ছাড়া। কিন্তু আমি জানি যে অনেক লোক ডি.এফ. মিছিলে ছিল। তাদের হাঁটতে দেখে ভালো লাগল।”:
মেক্সিকান শহর মন্টেরে থেকে ইয়াজপিস মোমবাতি জ্বালিয়ে জাতীয় সঙ্গীত গাইবার একটি ভিডিও দিয়েছে: