চীন: পুলিশ-হত্যাকারী অনলাইন নায়ক এর কেসের বিচার শুরু

ইয়াং জিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগের আজকে বিচার শুরু হচ্ছে, অলিম্পিকের জন্য মুলতবি থাকার পর। আগে তার সম্পর্কে তথ্য ফিল্টার করা হয়েছিল অনলাইনে অনেকে তাকে নায়কোচিত সম্মান দেবার পরে। গতমাসে ইয়াং জিয়া সাংহাইয়ের একটি পুলিশ স্টেশনে ঢুকে ৬জন পুলিশকে হত্যা করে এবং ধারণা করা হয় যেপুর্বে তার উপর পুলিশী নির্যাতন আর অবিচারের বদলা হিসেবে সে এমন করেছে।

মঙ্গলবার বিকালে চীনে আর অনেক ব্লগার অপেক্ষা করছিল তার রায় শোনার জন্য, যদি তা আজকে হয়। এ ব্যাপারে লেখা সহজ হচ্ছে না, যা আইনবিদ আর আইন সম্পর্কীয় ব্লগার লিউ জিওহুয়ান সিনা ব্লগে লিখেছে,’ ইয়াং জিয়ার কেস আলোচনা করা ব্লগের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে‘:

昨天,有外媒采访我,让我谈奥运期间新闻和言论自由问题,我只好实话实说了。在奥运期间,管理部门不屏蔽外媒网站,我们可以自由地去游览,这确实是一大进步。但是,对网络言论的控制比以前更加严格,很多话题不能谈论,如写了这类博文也会被删除。

想不到奥运结束了,网络言论仍然没有放开。昨晚,我获知杨佳一案开庭的消息,立即写了博文发到各个博客,有的博客照样不给放行。我发在凯迪网猫眼看人论坛中的帖子,也被锁定不能予以回复。

今天上午,我又在该网发了谈杨佳案的帖子又遭锁定,网友不能加以评论和回复。

গতকাল কয়েকটি বিদেশী প্রচার মাধ্যম আমার সাক্ষাৎকার নেয়; তারা চাচ্ছিল অলিম্পিকের সময়ে প্রচার মাধ্যমের স্বাধীনতা আর বাকস্বাধীনতা নিয়ে কথা বলতে। অলিম্পিকের সময়ে, কর্তৃপক্ষ বিদেশী মিডিয়া ওয়েবসাইট ব্লক করা বন্ধ করে দেয়, আর আমরা স্বাধীনভাবে তা ব্রাউজ করতে পারছি, এটি অবশ্যই বড় একটি পদক্ষেপ। কিন্তু ইন্টারনেটে প্রচারিত ভাষ্যের উপর নিয়ন্ত্রণ আগের থেকে অনেক বেশী, আর অনেক বিষয়ে কথা বলা যায় না, যেমন এইরকম লেখাও মুছে ফেলা হবে।

আমি যা আশা করি নি তা হলো যে অলিম্পিক শেষ হওয়ার পর, ইন্টারনেটের ফিল্টার এখনো বন্ধ করা হয়নি। গতকাল রাত্রে আমি জানতে পারলাম যে ইয়াং জিয়া কেসের বিচার শুরু হচ্ছে, আর আমি সাথে সাথে এটা আমার সব ব্লগে লিখে দিলাম; কিছু বরাবরের মতো তারা পোস্ট করতে দিলো না। আর যে থ্রেড আমি ক্যাট৮৯৮ (বুলেটিন বোর্ড সার্ভিস) বিবিএস এ পোস্ট করেছিলাম তা লক করে দেয়া হয়েছে যাতে কেউ জবাব দিতে না পারে।

আজকে সকালে আর একটা থ্রেড যা আমি ইয়াং জিয়া কেস নিয়ে পোস্ট করেছিলাম তাও লক হয়েছে, তাই নেটিজেনরা সাড়া বা মন্তব্য করতে পারেনি।

中午,我给博客网一位熟悉的编辑发短信,希望能推荐一下博文《上海二中法院为何不在网上公布杨佳案开庭消息》。他回复短信称,有禁令。我又发短信询问,是以前的禁令,还是现在的禁令?他回复我说,以前的还在,现在的也有。

有网友将我的文章发到某论坛上,点击后打开不了。

正如《财经网》记者所说的,这一切是早有周密安排的。

আজ বিকালে, আমি এক নিকট বন্ধুকে টেক্সট ম্যাসেজ পাঠিয়েছি যে বোকির সম্পাদক, এই আশায় যে তারা “কেন সাংহাইর ২ নম্বর মধ্যবর্তী আদালত ইয়াং জিয়ার বিচারকে অনলাইনে দেয়নি” এই নামে আমার পোস্টটি প্রকাশ করতে পারবে। সে ফিরতি টেক্সট করলো: আদেশ আছে। আমি এর উত্তর দিলাম প্রশ্ন করে, ‘এটা কি পুরানো আদেশ না নতুন?’ সে লিখেছে: ‘পুরোনোটা এখনো আছে, আর নতুন আর একটিও আছে।’

কিছু নেটিজেন আমার লেখা পুন:পোস্ট করেছে একটা নির্দিষ্ট বিবিএস এ, কিন্তু তাতে ক্লিক করলে দেখবেন যে তা খোলা যায় না।

ঠিক যেমন কাইজিং এর সাংবাদিক বলেছিল, এটা সাবধানতা সহকারে অনেক আগে পরিকল্পনা করা হয়েছে।

অঞ্জাত একজন মন্তব্যকারী লিউ এর পোস্টে লিখেছে:

(২০০৮-০৮-২৮ ১৩:৪৩:৫৫)

不让人说话,只能说明心里有鬼

মানুষকে কথা বলতে না দেয়া, বোঝায় যে তারা কিছু নিশ্চয় লুকাচ্ছে।

আলোচনা শুরু করুন

লেখকেরা, অনুগ্রহ করে লগ ইন »

নীতিমালা

  • অনুগ্রহ করে অপরের মন্তব্যকে শ্রদ্ধা করুন. যেসব মন্তব্যে গালাগালি, ঘৃণা, অবিবেচনা প্রসূত ব্যক্তিগত আক্রমণ থাকবে সেগুলো প্রকাশের অনুমতি দেয়া হবে না .