একদল বিজ্ঞানী গতকাল ঘোষনা করেছেন যে জাপানী মহিলাদের বুকের দুধে পলিক্লোরিনেটেড/ ব্রমিনেটেড কোপ্লানার বাইফিনাইল বা কো-পিএক্সবি আছে যা পিসিবি নামক দূষনকারী টক্সিনের সমান। এর উৎস হতে পারে সংক্রামক মাছ, আবর্জনা পোড়ানোর মেশিন থেকে উদ্গত গ্যাস আর কারখানার বর্জ।
ব্লগার মুমন এই ব্যাপারে লিখেছেন:
日本人の母乳に臭化系化合物が蓄積していることが大学の研究グループの分析で判明したことを5日に発表したそうです。臭化系化合物というのはPCBに構造や毒性が似た物だそうです。
৫ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত ইউনিভার্সিটির একটি গবেষনা দলের গবেষনার ফল অনুযায়ী জাপানী মহিলাদের বুকের দুধে ব্রোমিনের যৌগ পাওয়া গেছে যার গঠন আর বিষাক্ততা পিসিবির সমান।
原因として考えられるのは、世界中の魚に凝縮され蓄積された物が、体内に取り入れられることが主なる原因らしい。そういえば、水揚高日本一を誇る焼津港でも世界中の漁船が入港するようになり、いろんな海から魚が集まっています。動物性蛋白より健康にいいといわれていた魚食文化にもなんとなく寂しい影が忍び寄ってきるていますね。
এই বিষক্রিয়ার মূল কারন মনে করা হচ্ছে মাছে বিভিন্ন বিষাক্ত উপকরন পুন্জিভূত ও ঘনিভূত হওয়া যা মাছ খাওয়ার সময় শরীরের ভেতর প্রবেশ করে। ইয়াইজু পোর্টে সারা পৃথিবী থেকে মাছ ধরার নৌকা এসে ভীড়ে কারন এখানে জাপানের সব থেকে বড় মাছের আড়ত রয়েছে যেখানে বিভিন্ন সাগর থেকে মাছ আসে। মনে হচ্ছে এটি মাছ খাওয়ার অভ্যাসের উপর একটি কালো ছায়া ফেলেছে। মাছকে অন্যান্য এনিমাল প্রোটিনের থেকে ভালো মনে করা হয়।
中国各地ではがん患者が急増してきているそうです。2006年のがん発生率は前年比19%増で農村部は23%増だそうです。科学的な証明はまだされていないそうですが、「汚染物質を垂れ流している企業とがん死亡者が多い地区の分布が一致した」そうです。
শোনা যাচ্ছে যে চীনের বহু জায়গায় ক্যান্সার রোগীর সংখ্যা বেড়ে গেছে। ২০০৬ এর তুলনায় এ সংখ্যা ১৯% বেশি আর পল্লী এলাকায় এটি ২৩% বেশি। যদিও বৈজ্ঞানিকভাবে এখনো কোন তথ্য পাওয়া যায়নি কিন্তু মনে হয় যে কারখানা থেকে বের হয়ে আসা বর্জ আর যে সব এলাকায় মানুষ ক্যান্সারে মারা গেছে তার মধ্যে একটি সম্পর্ক রয়েছে।
たとえ1%増であっても中国の場合は日本の10倍の人間に被害を及ぼすことになることを考えると、約20%増というのは桁違いの数になるのですね。そしてその汚染物質は当然のごとく海に流れ込み・・・・・・。
যদি এই সংখ্যা ১% হারে বাড়ে চীনের ক্ষেত্রে তার মানে জাপানে এর দশগুন লোক এই রোগের শিকার হবে। একবার এ ভাবে চিন্তা করে তার পর ভাবেন যে সমগ্রতার হিসাবে ২০% বাড়াটা কি পরিমানে হয়। তার পর ভাবেন যে এই সব দূষন সাগরের পানির মাধ্যমে তীরে ভেসে আসছে যেন এটি খুব স্বাভাবিক জিনিষ…
一番の問題は、日本の場合は国民によるチェック機能がある程度働いてはいるが、中国では民主的チェックは、すなわち国家に対する反逆と取られがちになることですね。一党独裁社会では政治屋の汚職や不正経理などはつき物です。日本もプチ一党独裁が長く続き、今になって国民のチェックが入りだしましたね。
জাপানের ক্ষেত্রে সব থেকে বড় সমস্যা হল যে জাপানের জনগনের দ্বারা সরকারের কাজের পর্যালোচনার কাজ একটি পর্যায় পর্যন্ত হচ্ছে, কিন্তু চীনে এই গনতান্ত্রিক পর্যালোচনা জাতীয় সরকারের বিরোধিতা করার মত করে দেখা হচ্ছে। একনায়কতন্ত্রে রাজনৈতিক স্বেচ্ছাচার বা অনাচার সমাজের অংগ হিসাবে ধরা হয়। জাপানেও একনায়কতন্ত্র দীর্ঘদিন ধরে চলেছে, এবং জাপানী জনগন সম্প্রতি তাদের চেকিং প্রয়োগ করেছেন।
米ソ中、それに日本も含め、世界の大国といわれる国が、なんとなく甘えの構造に戻りつつあるようで、この地球を壊しだしているみたい。日本の母乳さえ危険に陥れるとは何たることでしょうね。
পৃথিবীর তথাকথিত মহাশক্তি আমেরিকা, রাশিয়া, চীন এবং জাপান পারষ্পরিক নির্ভরতার কারনে পৃথিবীকে ধ্বংস করছে। বুকের দুধের কারনে জাপান বিপদে পড়েছে – এটি ভয়ের কথা।
ব্লগার ওয়াদাই নো পন পন তার “মেড ইন মম – এটিও কি ঝুকিপূর্ণ?” এই পোস্টের মাধ্যমে এই আবিষ্কারে তার বিষ্ময় প্রকাশ করেছে:
安全だと思っていたものが、実はそうじゃ無かったって時のショックは、結構大きいほうなんですが、これもスゲーショックでした。
যখন আপনি জানেন যে কোন কিছু নিরাপদ আর পরে জানতে পারেন তা নয় তখন একটা ধাক্কা লাগে কিন্তু এটি খুব বড় ধাক্কা ছিল।
結論から言いますと、日本人の母乳がPCBに極めて近い化学物質に汚染されている事がわかったらしいのですよ
রিপোর্ট অনুযায়ী , দেখা গেছে যে জাপানি মহিলাদের বুকের দুধে পিসিবির সমান বিষাক্ত বস্তু পাওয়া গেছে।
母乳っていえば、生まれたばかりの赤ちゃんが命の糧として食べるものでしょう
それも工場で作られるわけじゃなくて、お母さんがまさにその体から作り出した愛情たっぷりの栄養ドリンクだと思っていたのにさচিন্তা করে দেখেন, নবজাত শিশুর জন্য মা'র দুধ জীবনের জন্য একান্ত দরকার। এটা কোন কারখানায় তৈরি হয়না, এটা মা'র শরীরের ভিতর তার ভালোবাসা আর মমতা দিয়ে তৈরি হয়, আমি অন্তত তাই জানতাম।
মনবিজ্ঞানী আব্রাহাম মাসলোর একটি তত্ব নিয়ে আলোচনা করছেন ব্লগার রিসামানিঃ
魚がダメならいよいよ大豆などからタンパク質をとるしかないですね・・・・・
いくら先進国が集まって、環境問題を論じても、中国やその他の発展途上国は、生きるのかが精一杯(今の日本の大多数もそうですが・・・)なので、環境なんてお構いなしですね。
যদি মাছ খাওয়ার অনুপযুক্ত হয়ে যায় তাহলে সয়াবিন থেকে আমাদের প্রোটিন নিতে হবে…
উন্নত দেশগুলো যতই পরিবেশ নিয়ে আলোচনা করুক, কিন্তু চীনসহ উন্নয়নশীল দেশগুলো যতটুকু করে পার পাওয়া যায় তাই করছে, আর তাই পরিবেশ নিয়ে কেউ খুব বেশি চিন্তিত না।
マズローの段階説どおり、やはり基本的欲求が満たされて、初めて人間の高次の機能が発揮されるのは間違いないところだと思います。
環境問題はグローバルな問題なので、根本的解決は資本主義の構造を変えていくことが必要になるでしょう。
ゴアをはじめ、利権に絡んで環境問題を利用する輩が多いですが、もっと大きな視点で物を言う人達が一人でも多くなって欲しいものです。
আমার মনে হয় মাসলো তার মানুষের চাহিদার ক্রমবিন্যাস তত্বটি আবিস্কারে ভুল করেননি যখন তিনি বলেছেন যে যখন মানুষের মূল চাহিদাগুলো পূরন হয় তখন তার উচ্চ শ্রেনীর চাহিদাগুলোর কথা আসে।
পরিবেশ সমস্যা বিশ্ব সমস্যা, তাই আমার মনে হয় একটা মুখ্য পরিবর্তন দরকার যেখানে পুজিবাদী ব্যবস্থাকে পালটানো হবে।
(আ্যল) গোর থেকে শুরু করে অনেক মানুষ আছে যারা পরিবেশের সমস্যাকে তাদের প্রয়োজনে ব্যাবহার করেন। আমি চাই যে যারা এই বিষয়ে ব্যাপকভাবে চিন্তা করছে তাদের সংখ্যা একজন হলেও বাড়ুক।
এই বিষয়ে আরো জানতে ব্লগার আরিকাও, আরাতেতসু আর এইচ মাতসুই এর লেখা পড়ুন।